মুক্তিযুদ্ধ ৭১ নিউজ, নিজস্ব প্রতিবেদক: বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ওর্য়াল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদশের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে সভাপতির বক্তব্যে বলেন, নতুন বছরের প্রথম দিনে বিনামুল্যে নতুন বই বিতরনের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। আজকে এই ছোট অনুষ্ঠানই হোক বড় অনুষ্ঠানই হোক সফলতার সহিত অনেক কিছু সমাধান করেছেন। এখানে যারা উপস্থিত হয়েছেন উৎসাহিত করা জন্য। অনেকেই উপস্থিত হয়েছেন অনুষ্ঠানে। তপন সেনগুপ্ত সহ অনেকই বক্তব্য রেখেছেন। দু:সময়ে, র্দুদিনে আমরা একসাথে চলেছি। ভবিষতে সময় পেলে অনেক বিস্তারিত বিশ্লেষণ করে বলবো। স্বরস্বতী ও লক্ষ্মী দুটো একসাথে চলে না। স্বরস্বতী মানে হচ্ছে, বিদ্যার দেবী, শিক্ষায় প্রাচুর্য ও প্রচেষ্টায় সহায়ক।
তিনি আরো বলেন, বিশ্ব পরিবেশ দূষিত হচ্ছে রোহিঙ্গাদের দ্বারা। কৃষি জমির কথা বলা হয়েছে, যে আজ পর্যন্ত ঘুষ ছাড়া খাজনা দেয়া যায়নি। খাজনার এখন কত রকমের করা হয়েছে। জমি দখল নিতে পারলাম না, জমি দখল আকৃষ্ট করে রাখতে পারে না। বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর জানা প্রয়োজন আছে। করোনার ব্যাপারে আমরা সব সতকর্তা অবলম্বন করছি। এরপরও করোনায় আক্রান্ত হচ্ছি, করোনায় বয়োজ্যেষ্ঠরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
দুরন্ত শৈশবে, বই আনন্দ শিরোনামে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী দিনে প্রদর্শনীতে দেখতে সর্বশ্রেণীর দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় ছিলো।
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাইস চ্যান্সেলর, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদশে এর সভাপতিত্বে ৩১ ডিসেম্বর, শুক্রবার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে আলোকচিত্র শিল্পী ফোজিত শেখ বাবুর দুরন্ত শৈশবে, বই আনন্দ শিরোনামে বই উৎসবের তোলা ছবি নিয়ে ৭ দিনব্যাপি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়।
যা চলমান থাকবে আগামী ৬ জানুয়ারি ২০২২ইং র্পযন্ত। প্রর্দশনীটি প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, মিজানুর রহমান সরকার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ি, ফ্রান্সের প্যারিসে আলোকচিত্র প্রর্দশনী দুরন্ত শৈশবে বই আনন্দ এর আয়োজক ও আওয়ামী লীগ ফ্রান্স শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ইঞ্জিনিয়ার সৈয়দ আব্দুল গফফার সহ সভাপতি আওয়ামী লীগ, কানাডা শাখা, লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, সভাপতি বঙ্গবন্ধু গবষেণা পরিষদ। ফিতা কেটে প্রর্দশনীর উদ্বোধন করেন আলোকচিত্র শিল্পীর মাতা ফজিলা বেগম।
